1. newstatini@gmail.com : নিউজ ডেস্কঃ : নিউজ ডেস্কঃ
  2. admin@newstatini.com : unikbd :
রবিবার, ২৬শে অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১০ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ,
৩রা জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
ওমরাহ পালন করতে যাওয়ার আগে যাত্রীদের বাধ্যতামূলকভাবে রিটার্ন টিকিট ক্রয় করতে হবে। শাহবাগে এনসিপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১ শাশুড়ির ১২ লাখ টাকার কিলারে খুন হন সালমান শাহ! মেট্রোরেল স্টেশনে ঢুকেই বের হলে এখন থেকে ১০০ টাকা ভাড়া কাটবে সালমান শাহ হত্যা মামলার আসামি যারা তালাকের পর নারীদের নজরে হিরো আলম, মেসেঞ্জারে বিয়ের প্রস্তাবের বন্যা এবার রিয়া মনিকে তালাক দিয়ে দুধ দিয়ে গোসল করার ঘোষণা হিরো আলমের ফরচুন শপিং মলে স্বর্ণের দোকানে চুরির ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪ হাসিনাকে গুনি নাই, তোদের মতো কর্মকর্তাদের গোনার টাইম নাই: সারজিস বিয়ের সময় খাট-সোফাও মেলেনি অপুর, আক্ষেপ জানিয়ে যা বললেন

রাজশাহীতে পদ্মা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে, আতঙ্কে বাসিন্দারা

  • প্রকাশিতঃ বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৪

 

যদিও রাজশাহীতে পদ্মা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন নদীর তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দারা। ইতোমধ্যে নদী-সংলগ্ন পবা, গোদাগাড়ী, বাঘা ও চারঘাট উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। বুধবার (২ অক্টোবর) সকালে পদ্মার পানি বিপৎসীমার ১৬ দশমিক ৯৩ মিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে দেখা গেছে।

জানা গেছে, গত আগস্ট মাসের শেষের দিকে ভারতের বিহার ও ঝাড়খণ্ডে অতিবৃষ্টির কারণে ফারাক্কা বাঁধের সবগুলো গেট খুলে দেওয়া হয়। ভারত বাঁধ খুলে দিলে হু হু করে বাড়তে থাকে পদ্মা নদীর পানি। মাত্র এক সপ্তাহে রাজশাহীতে নদীর পানি বেড়ে বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করে প্লাবিত হয় নিচু এলাকা। এরপর বেশ কিছুদিন ধরে স্থিতিশীল থাকার পর কমতে শুরু করে পদ্মার পানি।

 

তবে গত সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে কয়েক দফা বৃষ্টিতে বেড়ে যায় নদীর পানি। পবা, গোদাগাড়ী, বাঘা ও চারঘাট উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্টে দেখা দেয় ভাঙন। গত এক মাসে নদীগর্ভে চলে গেছে প্রায় একশ হেক্টরের বেশি ফসলি জমি। পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেওয়া তথ্যমতে, এর আগে রাজশাহীতে পদ্মা নদীর পানির বিপৎসীমা ১৮ দশমিক ৫ মিটার ওপরে উঠলেও বর্তমানে প্রবাহিত হচ্ছে ১৬ দশমিক ৯৩ মিটার ওপর দিয়ে। বাঘা ও চারঘাটে বাঁধ নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ৭৪৪ কোটি টাকা।

এলাকাবাসী জানান, তাদের বিঘার পর বিঘা ফসলি জমি নদী গিলে খেয়েছে। বাগান, বাড়িঘর সব গেছে। নদীর পাড় বড় বড় খণ্ডে নদীতে ধসে পড়ছে। চোখের সামনেই সব শেষ হয়ে যাচ্ছে। ভয়ে আতঙ্কে রয়েছেন তারা। ভাঙন ঠেকাতে প্রতিবছর বিভিন্ন এলাকায় বালিভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা হয় নদীতে। তা খুব একটা কাজে আসছে না। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো চিহ্নিত করে স্থায়ীভাবে বাঁধ নির্মাণের দাবি করেন তারা।

এ বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুর রহমান অঙ্কুর গণমাধ্যমকে বলেন, ভাঙনকবলিত এলাকার জন্য পাঁচ হাজার জিও ব্যাগ প্রস্তুত রাখার পাশাপাশি চারঘাট ও বাঘায় স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ প্রকল্পের কাজ চলছে। আমরা প্রজেক্ট এরিয়াগুলো নজরদারি করছি। চারঘাট ও বাঘা উপজেলায় কোনো ভাঙন দেখা দিলে আমরা তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেব।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪
Developed By UNIK BD