এ প্রসঙ্গে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘অষ্টমীর দিন অঞ্জলি দিয়েছি। পূজা ট্র্যাডিশনাল একটি বিষয়। তাই সাজপোশাকে ট্র্যাডিশনাল বিষয়টি ছিল। পূজার বিকেলগুলো পরিবারের সঙ্গে কাটিয়েছি। জয়কে নিয়ে এবার অনেক আনন্দ করার চেষ্টা করেছি। ওকে নিয়েই ছিল এবারের সব পরিকল্পনা।’
সব মানুষের জীবনে উৎসবগুলো ছোটবেলাতেই বেশি রঙিন থাকে। অপু বিশ্বাসের বেলাতেও একই। নায়িকার ভাষ্য, ‘ছোটবেলার পূজা অনেক গর্জিয়াস ছিল, অনেক পরিকল্পনা থাকত, অনেক আনন্দ থাকত। সারা বছর অপেক্ষায় থাকতাম কখন পূজা আসবে। এখনকার পূজার সঙ্গে সেই সময়ের তুলনা চলে না। এখন সব দিন একই রকম হয়ে গেছে। পেশাগত ব্যস্ততা আর পূজার ব্যস্ততা মিলেমিশে একাকার।’
কয়েক বছর আগে মাকে হারিয়েছেন অপু বিশ্বাস। মা বিহীন পূজায় মন ভালো নেই তার। এ তথ্য জানিয়ে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘মা নেই বলে পূজা এলে মনটা কালো মেঘের মতো অন্ধকার হয়ে যায়। নিজেকে খুব একা লাগে। মায়ের জন্য আজকের আমি। তার ভালোবাসা, আদর ও অনুপ্রেরণা ছিল বলেই এতদূর আসতে পেরেছি। সেই মা নেই। তাকে ছাড়া পূজার আনন্দ কোনোদিন হবে না। মাকে প্রতিদিনই মনে পড়ে। তবে পূজার সময় বেশি মনে পড়ে।’