কিছুক্ষণ পর ওই চেম্বারে প্রবেশ করেন আরেক ব্যক্তি। তার নামও ডা. আরিফ হাসান। তারও বিএমডিসি নিবন্ধন নম্বর ৮১৩১৩।
এবার দুই আরিফ হাসান পাশাপাশি দাঁড়ালে দেখা যায়, বিএমডিসি নিবন্ধন নম্বরের সঙ্গে দ্বিতীয় ব্যক্তির চেহারার মিল।
কিছুক্ষণ পর ওই চেম্বারে প্রবেশ করেন আরেক ব্যক্তি। তার নামও ডা. আরিফ হাসান। তারও বিএমডিসি নিবন্ধন নম্বর ৮১৩১৩।
এবার দুই আরিফ হাসান পাশাপাশি দাঁড়ালে দেখা যায়, বিএমডিসি নিবন্ধন নম্বরের সঙ্গে দ্বিতীয় ব্যক্তির চেহারার মিল।
পরে তিনি এমবিবিএস পাস করেছেন কি না, এমন সন্দেহ থেকে তাকে এমবিবিএসের পূর্ণরূপ জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি উত্তর দিতে পারেননি। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি দাবি করেন তার আসল নাম ডা. আরিফ হাসান জয়নাল।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ডা. আরিফ হাসান নামে মাতুয়াইলের ওই হাসপাতালে চেম্বার করা ব্যক্তির প্রকৃত নাম জয়নাল আবেদীন। অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ালেখা করা জয়নাল যাত্রাবাড়ীর তিনটি হাসপাতালে রোগী দেখতেন ডা. আরিফ হাসান পরিচয়ে। পাঁচ বছর আগে চিকিৎসক পরিচয়ে বিয়ে করেছেন তিনি।
জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে ভুল স্বীকার করে জয়নাল বলেন, ‘আমি আর এ ধরনের কাজ করব না।’ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর জয়নালকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায় ডেমরা থানার পুলিশ।