এ বিষয়ে দীঘি একটি সংবাদমাধ্যমে বলেন, “সত্যি সত্যিই তৌহিদ আফ্রিদির বিয়ে হওয়াতে আমি বেঁচে গেছি। আমি তো বিয়ের পরপরই ওর ফোন ধরে বলেছি, ‘যাক বাবা, তুই আমারে বাঁচাইছিস।’ আফ্রিদি আমাকে বলছে, ‘আমি তোকে বাঁচাইনি, আমি নিজেও বাঁচছি।’ কারণ, আমাকেও আমাদের বন্ধুত্বের সম্পর্ক নিয়ে অনেক কথা শুনতে হয়েছে।”
দীঘি আরও জানান, আফ্রিদির বিয়ে একটি হঠাৎ ঘটনা ছিল। “এটা অনেকটা মেয়ে দেখতে গিয়ে বিয়ে হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা ছিল। ওই দিন শুধু দুজনের কাবিন হয়েছে। বিয়ের রাতে আমি জানতে পারি, আনুষ্ঠানিকতা সেরে বাসায় চলে আসছে,” বলেন দীঘি।
তিনি আরো বলেন, আফ্রিদি এবং তার নতুন স্ত্রী রামিসার প্রেমের সম্পর্কের কথা তিনি আগেই জানতেন। “আমি যেহেতু আফ্রিদির প্রেমের সম্পর্কের কথা জানতাম, তাই আমাদের দুজনকে জড়িয়ে প্রেমের সম্পর্কের কথা লেখালেখি হতো, তখন এ নিয়ে খুব হাসাহাসি করতাম,” বলেন দীঘি।
এছাড়া, ১৪ নভেম্বর সামাজিক মাধ্যমে তৌহিদ আফ্রিদির বিয়ের ছবি ছড়িয়ে পড়ে, এবং পরবর্তীতে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে তার বিয়ের বিষয়টি ঘোষণা করেন।