প্রধান উপদেষ্টা বলেন, একটি ব্যাপক বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চলছে এবং আমরা এর ভুক্তভোগী। মিরান্ডা সিসন্স প্রধান উপদেষ্টাকে মেটার মানবাধিকার নীতি ব্যাখ্যা করে বলেন, তাদের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে কেউ যাতে বিভ্রান্তি ছড়াতে না পারে সেজন্য তারা সতর্ক ছিলেন। ড. ইউনূস মেটাকে তার প্রযুক্তি তরুণ উদ্যোক্তাদের জন্য আরও ব্যবহারকারী-বান্ধব করতে বলেন।
তিনি বলেন, প্রযুক্তি অনেক ঘটনা ঘটানোর একটি হাতিয়ার। কিন্তু প্রযুক্তি আমরা কী করতে চাই তা নির্ধারণ করে না। সুতরাং, এটিকে নিখুঁত করতে আমাদের পুনরায় ইঞ্জিনিয়ারিং করতে হবে। ফেসবুকের প্রচুর সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তরুণদের উদ্যোক্তা করতে ফেসবুক ব্যবহার করা যেতে পারে। দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীর স্বার্থে বাংলাদেশ সরকার ফেসবুকের সঙ্গে যুক্ত থাকবে বলে জানান ড. ইউনূস।
এ সময় এসডিজি বিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক লামিয়া মোর্শেদ, প্রধান উপদেষ্টার ব্যক্তিগত সচিব-২ সজীব এম খায়রুল ইসলাম, বাংলাদেশ ও নেপালের জন্য মেটার পাবলিক পলিসির প্রধান রুজান সারোয়ার, মেটার অ্যাসোসিয়েট জেনারেল কাউন্সেল নয়নতারা নারায়ণ, এশিয়া-প্যাসিফিকে মেটার মিসইনফরমেশন নীতি বিষয়ক প্রধান অ্যালিস বুদিসাত্রিজো বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।







