এ সময় মসজিদ কমিটির কেউ উপস্থিত ছিলেন না। ছাত্রনেতারা ফেনী জেলা প্রশাসককে জানালে তিনি ফেনী সদর ইউএনও কান্তা ও ফেনী মডেল থানার ওসি মর্ম সিংহ ত্রিপুরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পরে মুসল্লি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা প্রতিবাদের কারণে মসজিদের ম্যানেজার নূর নবী জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে মডেল থানা পুলিশ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতা ওমর ফারুক জানান, ফেনী ১ আসনের সাবেক এমপি নিজাম হাজারী ও সাবেক ফেনী পৌর মেয়র নজরুল ইসলাম মিয়াজীর গুন্ডারা এ সব কাজে লিপ্ত। হাসিনা সরকার পালানোর পর তারা নানা ধরনের যড়ষন্ত্র করছে। এ ব্যাপারে মডেল থানার ওসি মর্ম সিংহ ত্রিপুরা জানান, সোমবার দুপুরে মসজিদের স্বিনে নামাজের সময়ের পরিবর্তে জয় বাংলা, আওয়ালী লীগ আবার ফিরে আসবে লেখাটি দেখে এবং ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যাই।
এ ঘটনার সত্যতা মিলেছে। যড়ষন্ত্রকারীরা ফেনীকে অশান্ত করার চক্রান্ত চেষ্টা করছে। এ ঘটনার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মসজিদে তত্ত্বাবধায়ক নূর নবীকে আটক করা হয়েছে