যদিও শেষ ওভারে দরকার ২৬ রান। কাইল মায়ার্সের প্রথম দুই বলে ছক্কা চার হাঁকিয়ে ম্যাচ জমিয়ে দেন নুরুল হাসান সোহান। তৃতীয় বলে ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে আরেকটি চার মারেন এই উইকেটরক্ষক। পরের বলে এই একই প্রান্তে মারেন আরেকটি ছক্কা। শেষ দুই বলে আবারও চার ছক্কা মেরে রংপুরের জয় নিশ্চিত করে সোহান। টুর্নামেন্টে এটি তাদের টানা ষষ্ঠ জয়।
পাওয়ার প্লে শেষ হওয়ার পরের ওভারেই জুটির পঞ্চাশ পূরণ করেন তামিম-শান্ত। ৮১ রানে ভাঙে বরিশালের ওপেনিং জুটি। ১১তম ওভারে কামরুল ইসলাম রাব্বি প্রথমবার আক্রমণে এসে শান্ত এবং তামিমকে বিদায় করেন।তার চতুর্থ স্টাম্প তাক করা তার প্রথম বলে মারতে গিয়ে টাইমিংয়ে ভুল করেন শান্ত। এক্সট্রা কভারে খুশদিল শাহকে ক্যাচ দেয়ার আগে ৩০ বলে ৪১ রান করেন তিনি।
তার লেংথ ডেলিভারিতে ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তাওহীদ হৃদয়। ১৮ বলে ২৩ রান করেন তিনি। দ্রুত রান তোলার মিশনে ফিরে যান মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও। ১৮তম ওভারে সাইফউদ্দিনের স্লোয়ারে পুল করতে গিয়ে ডিপে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন তিনি। শেষদিকে ফাহিম আশরাফের ছয় বলে দুই ছক্কা ও একটি চারে ২০ রানের ইনিংসে ১৮০ রানের গণ্ডি পার হয় বরিশাল। একটি চার ও সাতটি ছক্কার ইনিংসে শেষ ওভারে ২৭তম বলে হাফ সেঞ্চুরি পূরণ করেন মেয়ার্স।