পাকিস্তানে তখন বিজয়ের আনন্দ। শুধু পুরুষরা নয়, নারীরাও যে সামরিক ক্ষেত্রে অত্যন্ত দক্ষ হতে পারে, আয়েশা তার প্রমাণ দিলেন। পাকিস্তানের সামরিক ইতিহাসে তিনি প্রথম নারী, যিনি শত্রুর যুদ্ধবিমান ধ্বংস করলেন। এটি কেবল একটি সামরিক সাফল্য নয়, বরং এটি একটি বৈপ্লবিক বার্তা—নারীরা শুধু ঘরের বাইরে নয়, দেশের গর্বও হতে পারে।
আয়েশার সাহসিকতা এবং প্রতিশ্রুতি সারা বিশ্বে প্রশংসিত হয়। যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন, তুরস্ক সহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমে তার বীরত্বগাথা প্রকাশিত হয়। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নিজে তাকে ফোন করে অভিনন্দন জানান এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ঘোষণা করে যে তাকে জাতীয় বীরের সম্মানে ভূষিত করা হবে।
অন্যদিকে, ভারতের সংবাদমাধ্যমে হতাশা এবং ক্ষোভের ছায়া। পাঁচটি যুদ্ধবিমান হারানোর খবর পেয়ে দেশজুড়ে সমালোচনা শুরু হয়। পাকিস্তান দাবি করে তিনটি রাফাল এবং দুটি সুখই মিক সিরিজের যুদ্ধবিমান তারা ধ্বংস করেছে এবং পাইলটদের বন্দীও করেছে। সামরিক বিশ্লেষকরা একমত যে, এটি শুধুমাত্র একটি বিমান ধ্বংসের ঘটনা নয়, বরং এই অপারেশন পুরো যুদ্ধের মোরাল পরিবর্তন করেছে।