সেই তিন চালক হলেন মো. খলিল, রাসেল মিয়া ও সুমন মৃধা।
এর আগে মঙ্গলবার আসাদগেট এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধে অভিযান চলে।
অভিযানে রিকশা জব্দ করা হয়। তখন ওই তিন চালকের রিকশা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।
বিষয়টি নজরে আসে ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের।
এর পুনরাবৃত্তি হবে না জানিয়ে প্রশাসক বলেন, যারা ব্যাটারিচালিত অবৈধ রিকশা চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন, তারা বিকল্প আয়ের উৎস খুঁজে নিন। ঢাকা শহরের মূল সড়কে এমন রিকশা চলতে পারবে না।
ডিএনসিসি প্রশাসক এই তিন রিকশাচালককে চাকরির ব্যবস্থা করে দিতে ডিএনসিসির অঞ্চল-৫ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশনাও দেন।
মোহাম্মদ এজাজ বলেন, সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ব্যাটারিচালিত এসব অবৈধ রিকশা অপসারণের বিকল্প নেই। সরকার এরইমধ্যে যাত্রীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনায় নিয়ে বুয়েট অনুমোদিত ব্যাটারিচালিত রিকশা প্রস্তুত করতে কয়েকটি কোম্পানিকে অনুমতি দিয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এই রিকশাচালকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। ব্র্যাক প্রায় এক লাখ রিকশাচালককে প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যবস্থা নিয়েছে। চলতি মাসের মধ্যেই এ কার্যক্রম শুরু হবে।
চেক হস্তান্তরকালে উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান, ডিএনসিসির অঞ্চল-৫ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা আ ন ম বদরুদ্দোজাসহ আরও অনেকে।