গত শুক্রবার বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের বিটঘর বাজারে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া এবং মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রুমিন ফারহানা এ কথা বলেন। এরপর থেকেই গুঞ্জন উঠে দলীয় মনোনয়ন না পেলেও তিনি স্বতন্ত্র হয়ে লড়বেন। ধানের শীষ নয়, যে প্রতীকে লড়তে হবে বিএনপি সমর্থিত জমিয়ত নেতাদেরধানের শীষ নয়, যে প্রতীকে লড়তে হবে বিএনপি সমর্থিত জমিয়ত নেতাদের
এদিকে বিএনপির সাথে নির্বাচনি সমঝোতা করেছে বাংলাদেশ জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম। সমঝোতার ফলে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম যেসব আসনে প্রার্থী দেবে সেসব আসনে প্রার্থী দেবে না বিএনপি। একইভাবে বিএনপির আসনগুলোতেও প্রার্থী দেবে না জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম। তবে নির্বাচনি সমঝোতা হলেও আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করতে পারবেন না জমিয়ত নেতারা। তাদের দলীয় খেজুর গাছ প্রতীকেই তাদের নির্বাচন করতে হবে।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলামকে চারটি আসনে ছাড় দিচ্ছে বিএনপি। আসনগুলো হচ্ছে— নিলফামারী-১ (ডোমার-ডিমলা) মাওলানা মোঃ মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, নারায়ণগঞ্জ-৪ (ফতুল্লা) : মুফতী মনির হোসাইন কাসেমী; সিলেট-৫ (জকিগঞ্জ-কানাইঘাট) মাওলানা মোঃ উবায়দুল্লাহ ফারুক ; ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২(সরাইল-আশুগঞ্জ) : মাওলানা জুনায়েদ আল-হাবীব। বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে দল দুটির পক্ষ থেকে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। এর আগে চলতি বছরের ২৩ অক্টোবর নির্বাচনি জোট হলেও প্রার্থীদের নিজ দলের প্রতীকে জাতীয় নির্বাচনে প্রতিযোগিতা করতে হবে। এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনের খসড়া অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ







