এবং তেহরানে আমি যে উষ্ণ অভ্যর্থনা পেয়েছি তার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ। এটা সত্যিই একটি স্বপ্নের মুহূর্ত ছিল। পুরস্কার হিসেবে ফারিণকে একটি ক্রিস্টাল পদক ও একটি সনদ দেয়া হয়েছে। তার হয়ে নির্মাতা ধ্রুব হাসানের পুরস্কার গ্রহণের মুহূর্তটিও শেয়ার করেছেন অভিনেত্রী। এদিকে ইরানের এই উৎসবে পুরস্কারের তালিকায় বাংলাদেশের আরও একটি যোগসূত্র রয়েছে। বাংলাদেশ ও গ্রিসের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত ‘মাইটি আফরিন: ইন দ্য টাইম অব ফ্লাডস’ ছবির জন্য সিনেমা স্যালভেশন বিভাগে ক্রিস্টাল সিমোর্গ পুরস্কার পেয়েছেন এর নির্মাতা অ্যাঞ্জেলো রালিস। গত রোববার সমাপনী অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে এটি শেষ হয়েছে। ৮ই ফেব্রুয়ারি বিকালে ইস্টার্ন ভিস্তা (এশিয়ান-ইসলামিক দেশগুলোর জন্য নির্ধারিত) বিভাগে প্রদর্শিত হয় ফারিণ অভিনীত ‘ফাতিমা’ ছবিটি।