1. newstatini@gmail.com : নিউজ ডেস্কঃ : নিউজ ডেস্কঃ
  2. admin@newstatini.com : unikbd :
মঙ্গলবার, ২১শে অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৫ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ,
২৮শে রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
শিরোনামঃ
তালাকের পর নারীদের নজরে হিরো আলম, মেসেঞ্জারে বিয়ের প্রস্তাবের বন্যা এবার রিয়া মনিকে তালাক দিয়ে দুধ দিয়ে গোসল করার ঘোষণা হিরো আলমের ফরচুন শপিং মলে স্বর্ণের দোকানে চুরির ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪ হাসিনাকে গুনি নাই, তোদের মতো কর্মকর্তাদের গোনার টাইম নাই: সারজিস বিয়ের সময় খাট-সোফাও মেলেনি অপুর, আক্ষেপ জানিয়ে যা বললেন নোবেল ঘোষণার আগে ট্রাম্পের দাবি: “আমি ৮টি যুদ্ধ বন্ধ করেছি, নোবেল আমারই প্রাপ্য” খালাতো ভাইকে বিয়ে করেছিলেন? স্বীকার করে যা বললেন পরীমণি পুলিশ পিটিয়ে দুই চাঁদাবাজকে ছিনতাই বিএনপি নেতাকর্মীদের মাশরাফিকে দেখে ‘আরও শক্তিশালী, সাহসী হয়ে উঠি’ টিকটকে ছড়িয়ে পড়েছে শাকিব খানের মৃত্যুর খবর, যা জানা গেল

‘দুই কোটি টাকার জালনোট ছড়িয়েছে উচ্চাভিলাষী জিসান’

  • প্রকাশিতঃ শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

এ সময় তার কাছ থেকে দুই লাখ ৩০ হাজার ৯০০ টাকার বিভিন্ন মূল্যমানের জালনোট ও ব্যবহৃত কম্পিউটারসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।

শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে র‌্যাব-১০ এর সিপিসি-১ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান কোম্পানি কমান্ডার পুলিশ সুপার (এসপি) মহিউদ্দিন মাহমুদ সোহেল।

মহিউদ্দিন মাহমুদ সোহেল জানান, অল্প সময়ে বেশি টাকা আয়ের লোভে উচ্চাভিলাষী জিসান ইউটিউবসহ বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে একটি চক্রের কাছ থেকে জালনোট তৈরির প্রশিক্ষণ নেন। এর পর তিনি নিজেই জালনোট তৈরি করে বিভিন্নভাবে সরবরাহ করে আসছিলেন। এখন পর্যন্ত প্রায় দুই কোটি টাকার জালনোট বাজারে ছাড়েন গ্রেফতার জিসান।

জিসানকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, নিজের তৈরি জালটাকা সরবরাহের জন্য বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পেজ ও গ্রুপে সংযুক্ত হন জিসান। একটি সংঘবদ্ধ চক্র টেলিগ্রাম অ্যাপ ব্যবহার করে জালটাকা তৈরির প্রযুক্তি আদান-প্রদান করত। জালটাকা বিক্রির পন্থা বলে দিতেন চক্রের সদস্যরা। মেসেঞ্জার গ্রুপ খুলে জালনোট বিক্রি করা হতো। ফেসবুক গ্রুপে জালটাকা বিক্রির পোস্ট দেওয়া হতো। এর পর কেউ আগ্রহী হয়ে কমেন্ট করলে তাদের সঙ্গে মেসেঞ্জারে চ্যাটিংয়ের মাধ্যমে ক্রেতাদের কাছ থেকে অগ্রিম টাকা নিয়ে সুবিধাজনক স্থানে জালনোটগুলো সরবরাহ করতেন চক্রের সদস্যরা।

পুলিশ সুপার মহিউদ্দিন মাহমুদ সোহেল আরও বলেন, চক্রের সদস্যদের মাধ্যমে রাজধানী ঢাকার কদমতলী, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর, ডেমরা এবং নারায়ণগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় জালনোট সরবরাহ করা হতো।

জিসান প্রতি এক লাখ টাকার সমপরিমাণ মূল্যের জালনোট ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকায় বিক্রি করতেন। পরে চক্রটি মাছবাজার, লঞ্চঘাট, বাস টার্মিনালসহ বিভিন্ন মার্কেটে নানান কৌশল অবলম্বন করে জালনোট সরবরাহ করত।

জিসান অধিক জনসমাগম অনুষ্ঠান বিশেষ করে মেলা, উৎসব, পূজা ও কোরবানির পশুর হাট উপলক্ষ্যে বিপুল পরিমাণ জালনোট ছাপিয়ে মজুত করতেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিতে জালনোট ছাপানোর সময় কাগজের অব্যবহৃত ও নষ্ট অংশগুলো পুড়িয়ে ফেলতেন।

 

 

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪
Developed By UNIK BD