সেই সাথে ৪৬ ম্যাচের টুর্নামেন্ট শেষে সেরা ব্যাটারের খেতাবটি বসেছে চ্যাম্পিয়ন দলের অধিনায়ক দেশসেরা ওপেনার তামিম ইকবালের নামের পাশে। ১৫ ম্যাচ খেলে সর্বোচ্চ ৪৯২ রান করেছেন বরিশাল অধিনায়ক। তিনটি ফিফটিসহ ৩৫.১২ গড়ে তার স্ট্রাইকরেট ছিল ১২৭.১৩। ১৪ ম্যাচে ৪৬২ রান নিয়ে দুইয়ে কুমিল্লার তাওহীদ হৃদয়। দুই ফিফটি ও এক সেঞ্চুরিসহ ৩৮.৫ গড়ে ১৪৯.৫১ স্ট্রাইকরেটে ব্যাট করেছেন তিনি।
১৪ ম্যাচে ৩৯১ রান নিয়ে তিনে থেকে শেষ করেন কুমিল্লার অধিনায়ক লিটন দাস। এলিমিনেটর থেকে বাদ পড়া চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের তানজিদ হাসানের সংগ্রহ ১২ ম্যাচে ৩৮৪ রান। সেরা পাঁচে আরেক নাম বরিশালের মুশফিকুর রহিমের। ১৫ ম্যাচে ৩৭৯ রান করেছেন তিনি।
এছাড়া বোলারদের মধ্যে ১২ ম্যাচে ২২ উইকেট নিয়ে সবার শীর্ষে শরিফুল ইসলাম। দল গ্রুপ পর্ব থেকে ছিটকে গেলেও বল হাতে আগুন ঝরানো পারফরম্যান্স উপহার দিয়েছেন তিনি। ১৩ ম্যাচে ১৭ উইকেট নিয়ে দুইয়ে রংপুর রাইডার্সের সাকিব আল হাসান। তিনে আছেন ১৬ উইকেট নেওয়া তারই সতীর্থ মেহেদী হাসান। ১৫টি করে উইকেট নিয়েছেন বরিশালের মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও চট্টগ্রামের বিলাল খান।