এরা হলেন ময়মনসিংহের আনার কলি, রাজশাহীর কল্যাণী মিনজি, সিলেটের চা শ্রমিক কমলী রবিদাশ, বরগুনার জাহানারা বেগম ও খুলনার পাখি দত্ত হিজড়া।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জানান, নির্যাতন, ইভটিজিং বন্ধসহ নারীর নিরাপত্তায় আইন করে নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইতিমধ্যে বাল্যবিবাহ নিরোধ করা, ইভটিজিং অথবা নারী ধর্ষণ, আমরা কিন্তু যুগপোযোগী আইন করে বিচারের আওতায় নিয়ে এসেছি। কেউ এমন করলে সঙ্গে সঙ্গে বিচার করা হবে, সাজা নিশ্চিত করা হবে। সে ব্যবস্থা করে নারীর নিরাপত্তা আমরা নিশ্চিত করেছি।’
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী জানান, শুধু দেশে নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়েও নারীর দক্ষতা প্রমাণে কাজ করছে সরকার।
সরকার প্রধান বলেন, ‘আওয়ামী লীগই একমাত্র দল যারা নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিতে কাজ করেছে। দেশের কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে নারীরাই কাজ করছে। বিভিন্ন বাহিনীতে নারীরা দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। যা সুনাম কুড়িয়েছে আন্তজার্তিক পরিমন্ডলেও।’
নারীরা যেনো পিছিয়ে না থাকে সেই প্রত্যাশাও জানান প্রধানমন্ত্রী। এসময় আরো বেশি নারীদের উদ্যোক্তা হিসেবে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।