যূথী যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের স্ত্রী।
এর আগে শুক্রবার ৩০-৪০ জনের নামে মামলা করেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সাইফুর রহমান সিদ্দিকী (সাইফ)। মামলায় অন্য আসামিরা হলেন— অ্যাডভোকেট মো. জাকির হোসেন ওরফে মাসুদ (৫৫), অ্যাডভোকেট শাকিলা রৌশন, অ্যাডভোকেট কাজী বশির আহম্মেদ, ব্যারিস্টার উসমান, অ্যাডভোকেট আরিফ, অ্যাডভোকেট সুমন, অ্যাডভোকেট তুষার, রবিউল, ব্যারিস্টার চৌধুরী মৌসুমি ফাতেমা (কবিতা), সাইদুর রহমান জুয়েল (৪০), অলিউর, যুবলীগ নেতা জয়দেব নন্দী, মাইন উদ্দিন রানা, মশিউর রহমান সুমন, কামাল হোসেন, আসলাম রাইয়ান, অ্যাডভোকেট তরিকুল ও অ্যাডভোকেট সোহাগ। এ ছাড়া মামলায় ৩০-৪০ জন অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, সুপ্রিম কোর্ট বার ভবনের নিচ তলার শহিদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে হঠাৎ স্বতন্ত্র সম্পাদক পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যূথী, আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জন আইনজীবীসহ অজ্ঞাতনামা ৩০-৪০ জন অস্ত্র হাতে অডিটোরিয়ামে অনাধিকার প্রবেশ করে অকথ্য ভাষায় আমাকেসহ নির্বাচন সাব-কমিটির অন্যান্য সদস্যদের গালিগালাজ করেন।
গত বুধবার সকাল ১০টা থেকে প্রথম দিনের ভোট-গ্রহণ শুরু হয়ে পর দিন বৃহস্পতিবার বিকালে ৫টায় শেষ হয়।