জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৪ তম জন্মবার্ষিকীতে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় তাঁর সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা জানানোর পর জাতীয় শিশু দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সকালে প্রথমে টুঙ্গিপাড়ায় আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানান। এরপর জাতির পিতার সমাধি সৌধে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে।
পরে জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া- মোনাজাত করা হয়। এর পরেই দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সাথে নিয়ে আবারো বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পরে জাতির পিতার জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধ চত্বরে আয়োজিত শিশু সমাবেশ যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে দেয়া বক্তব্যে শেখ হাসিনা শিশুদের কল্যাণে তার সরকারের নেয়া নানা উদ্যোগ তুলে ধরেন। পড়াশুনার পাশাপাশি শিশুদের মেধা মননের বিকাশে দৃষ্টি দেয়ার তাগিদ দেন।
ফিলিস্তিনে অব্যাহত শিশু হত্যায় মানবাধিকার প্রতিষ্ঠানগুলোর ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন প্রধানমন্ত্রী। পরে শিশু সমাবেশে শিল্পীদের মনোজ্ঞ পরিবেশনা উপভোগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।