নামাজের পরে তারা কোলাকুলি করেন এবং পরস্পরের মধ্যে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এরপর পরিবারের সঙ্গেও তারা কথা বলেন এবং ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। এখন পর্যন্ত জলদস্যুরা কারও সঙ্গে খারাপ আচরণ করেননি বলে জানান তারা। দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হবে বলেও পরিবারকে জানান তারা।
জিম্মি জাহাজের মালিকানা প্রতিষ্ঠান কেএসআরএমের মিডিয়া অ্যাডভাইজার মিজানুল ইসলাম বলেন, আমরা ঈদের আগে জিম্মি নাবিকদের মুক্ত করতে বেশ চেষ্টা চালিয়েছিলাম। অগ্রসরও হয়েছি। কিন্তু চূড়ান্তভাবে তা হয়ে ওঠেনি। নাবিকদেরকে পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলার সুযোগ করে দিয়েছিলেন জলদস্যুরা। আমরা যতটুকু জেনেছি জিম্মি নাবিকদের সাথে কোন ধরনের খারাপ আচরণ করছে না জলদস্যুরা। আশা করছি সহসাই জিম্মি দশার অবসান হবে।