1. [email protected] : নিউজ ডেস্কঃ : নিউজ ডেস্কঃ
  2. [email protected] : unikbd :
শনিবার, ২৪শে মে, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১০ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ,
২৫শে জিলকদ, ১৪৪৬ হিজরি
শিরোনামঃ
জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের জন্য ড. ইউনূস সস্তা নাটক করছেন” — রুমিন ফারহানা ‘আমাকে এই আলিম নামের জালিম থেকে আল্লাহর ওয়াস্তে বাঁচান’ ড. ইউনূস পদত্যাগ করলে আবারও হবে রেমিট্যান্স শাটডাউন:প্রবাসীদের হুঁশিয়ারি সন্ধ্যায় যমুনায় যাওয়া নিয়ে যা জানাল বিএনপি জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি মৃত্যু ড. ইউনূস পদত্যাগ করলে যেসব সংকটে পড়তে পারে দেশ হাইকোর্ট নিয়ে বিরূপ মন্তব্য: এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার লিগ্যাল নোটিশ বিএনপি – জামায়াতকে যমুনায় আমন্ত্রণ ড. ইউনূসকে জাতীয় সরকার ঘোষণার দাবিতে শাহবাগে সমাবেশ, “মার্চ ফর ডক্টর ইউনূস” কর্মসূচি ঘিরে উত্তেজনা ছাত্র-জনতার বিপ্লবী সরকার গঠনের ঘোষণা, ড. ইউনূসের পাশে থাকার প্রত্যয় এনসিপি নেতার

নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা ,রায় শুনে যা বললেন যাবজ্জীবন দণ্ড পাওয়া আজিজ মোহাম্মদ ভাই

  • প্রকাশিতঃ শনিবার, ১১ মে, ২০২৪

নব্বই দশকের চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। মামলায় ৬ জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

 

 

বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী এ রায় ঘোষণা করেন।

 

 

তবে এই রায়ে ‘ন্যায়বিচার পাইনি’ বলে মন্তব্য আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের।

 

 

দেশের একটি গণমাধ্যমকে বৃহস্পতিবার (৯ মে) তিনি বলেন, সোহেল চৌধুরী হত্যাকাণ্ডের সময় আমি দেশেই ছিলাম না। অথচ আমাকে জড়ানো হয়েছে। তাই বলব, রায়ে ন্যায়বিচার পাইনি। কখনো সুযোগ পেলে দেশে ফিরে সত্য প্রতিষ্ঠায় লড়ব।

 

 

আজিজ মোহাম্মদ আরো বলেন, আপিলের সুযোগ থাকলে অবশ্যই করবো। কারণ, ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার সবার আছে।

 

 

এই মুহূর্তে কোথায় আছেন জানতে চাইলে ওই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, পৃথিবীতে থাকার মতো অনেক জায়গা রয়েছে। ধরে নেন, পৃথিবীর কোনো এক কোণায় বা প্রান্তে আছি। তবে আকাশে নেই, এতটুকু বলতে পারি। আরেকটা কথা, আমি থাইল্যান্ডেও নেই। যেখানেই আছি, ভালো আছি। আমার পরিবারের সবাইও ভালো আছে। সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন।

 

 

উল্লেখ্য, ১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন।

 

 

মামলায় অভিযোগ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরীর কথা-কাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান।

 

 

মামলাটি তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর ২০০৩ সালে মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার ২ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

 

 

ওই বছরই আসামি আদনান সিদ্দিকী হাইকোর্টে রিট করেন। এর প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুলসহ আদেশ দেন। পরে বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে রুলটি খারিজ করে দেওয়া হয় এবং হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়। মামলায় ১০ জনের সাক্ষ্য শেষ হয়।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪
Developed By UNIK BD