গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ঘুরে দাঁড়ানো এবং ক্লোজ ম্যাচ জেতাকে তাই জিম্বাবুয়ে সিরিজের ইতিবাচক দিক মনে করছেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। তার মতে, এই সিরিজে অনেকগুলো ইতিবাচক দিক আছে। ক্লোজ ম্যাচ জেতা এর মধ্যে বড় প্রাপ্তি।
ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক বলেন, ‘এই সিরিজে অনেক ইতিবাচক দিক আছে। যে জিনিসগুলো আশা করেছিলাম, আমরা তার কাছাকাছি যেতে পেরেছি। কয়েকটা ক্লোজ ম্যাচ জিতেছি। যেটা দরকার ছিল। কারণ এই ধরনের ম্যাচ সামনেও আসবে। ওই সময় পরিকল্পনা করা, তা বাস্তবায়ন করা, শান্ত থাকার বিষয়গুলো কাজে দেবে। ক্লোজ ম্যাচগুলো একটা সময় ওদের হাতে ছিল। সেখান থেকে কামব্যাক করা পজিটিভ দিক।’
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজে রান হয়নি। এমনকি চট্টগ্রামেও মেলেনি রানের দেখা। শান্ত এটাকে আইপিএলের সঙ্গে মেলাতে চান না। তার মতে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আইপিএলের মতো প্রতিদিন ২০০ বা ২৫০ রান হবে না। বিশ্বকাপেও ১৬০ থেকে ১৮০ রানের ম্যাচ হবে বলে বিশ্বাস তার। ২০০ হলে সেটা খুব ভালো স্কোর মনে করেন তিনি।
বাংলাদেশের ব্যাটারদের রান তোলার ক্ষমতা টি-২০ সুলভ নয় বলে অভিযোগ আছে। স্ট্রাইক রেট অন্যদের তুলনায় অনেক কম। শুধু স্ট্রাইক রেট না দেখে উইকেটও দেখতে বললেন শান্ত, ‘আমাদের দেশে স্ট্রাইক রেট, স্ট্রাইক রেট… করা হয়। আমরা ভালো উইকেটে খেলা শুরু করেছি সম্প্রতি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভালো উইকেটে ছিল। লম্বা সময় ভালো উইকেটে খেললে; ছয় মাস, এক বছর, দুই বছর তখন দেখবেন সকলে ভালো স্ট্রাইক রেটে ব্যাটিং করছে। এটা শুধু আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে না বিপিএলেও ভালো উইকেটে খেলতে হবে।’