এদিকে যে মামলার রায় দেওয়া হচ্ছিল, সেটিতে ওই পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী জড়িত।
এদিকে যে মামলার রায় দেওয়া হচ্ছিল, সেটিতে ওই পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী জড়িত।
এ ঘটনায় আদালতে উপস্থিত অন্য পুলিশ সদস্যরা অবিলম্বে প্রতিক্রিয়া জানান। এই প্রক্রিয়ায় আরো তিনজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন বলে পুলিশ জানিয়েছে। সেই সঙ্গে গুলি ছোড়া পুলিশ সদস্য অন্য পুলিশের গুলিতে মারা যান।
স্যামসন কিপচিরচির কিপ্রুতো নামে পরিচিত ওই পুলিশ কর্মকর্তা পশ্চিম কেনিয়ার লন্ডিয়ানির একটি থানার দায়িত্বে ছিলেন।
ম্যাজিস্ট্রেট ও আহত পুলিশ সদস্যদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বিচার বিভাগের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রায় ঘোষণার পর একজন ব্যক্তি ম্যাজিস্ট্রেটকে গুলি করেন। গুলিটি তার নিতম্বে গিয়ে লাগে।
ন্যাশনাল পুলিশ সার্ভিস জানিয়েছে, পুলিশ সদস্যরা ‘অজানা কারণে’ আদালতে ছিলেন। কী কারণে গুলি চালানো হয়েছে তা জানার জন্য তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।
এদিকে আদালত কক্ষের ভেতরের ঘটনাটি দেশটির মানুষ হতবাক হয়েছে। পুলিশের বিরুদ্ধে প্রায়ই বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হলেও আদালতের ভেতরে এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। বিচার বিভাগ আরো বলেছে, তারা নিরাপত্তাব্যবস্থা বাড়াবে এবং বিচার বিভাগীয় কর্মী ও অন্যদের জন্য নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হবে।
বিচার বিভাগের প্রধান রেজিস্ট্রার উইনফ্রিদাহ মোকায়া বলেন, ‘বিচার বিভাগীয় পরিবার হিসেবে আমরা আমাদের সহকর্মীর দ্রুত সুস্থতা কামনা করি। আমরা এই দুর্ভাগ্যজনক ঘটনায় প্রাণ হারানো কর্মকর্তার পরিবারের প্রতিও আমাদের সমবেদনা জানাই।’