বছরের বেশীরভাগ সময় দেশের বাইরে কাটাতে হচ্ছে জায়েদ খানকে। এই মাসে সিডনি তো পরের মাসে লন্ডন! কিছুদিন পর আবার মুম্বাই কিংবা দুবাই। এভাবেই বছরের অর্ধেক চলে যাচ্ছে জায়েদের। আবার জানালেন, শুক্রবার রাতেই তিনি বিজনেস ক্লাসে চড়ে উড়াল দিচ্ছেন মার্কিন মুলুকে!
জায়েদ বললেন, ৩০ জুন নিউ ইয়র্কে ঢালিউড ফিল্ম এন্ড মিউজিক অ্যাওয়ার্ডে অংশ নেব। সেখান থেকে কানাডার শোতে যাবো। যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে লস অ্যাঞ্জেলেস, ফ্লোরিডাতে শো আছে, সেগুলোতে উপস্থিত থাকবো। সবমিলিয়ে এবার একমাসের সফরে যাচ্ছি।
গেল বছর থেকে বিদেশী শোগুলোতে জায়েদ খানের ব্যাপক চাহিদা। বিশেষ করে, যেখানেই যান প্রবাসীরা জায়েদের কাছে ডিগবাজী দেখতে চান। জায়েদ বলেন, বিদেশের মানুষের কাছে প্রচুর ভালোবাসা পাই। এজন্য বিদেশ থেকে কল এলে আমি ভালোবাসার টানে বার বার ছুটে যাই।
তিনি বলেন, আমি ভাগ্যবান, এতো সুখের জীবন পেয়েছি। আমার সঙ্গে বাবার দোয়া সবসময় ছিল। আমি সহজ সরল, আমার সরলতায় মুগ্ধ হয়ে মানুষ ভালোবাসা জানায়। আমি সেই ভালোবাসাকে শ্রদ্ধা জানাই। মাঝে মাঝে ভাবি মানুষের এতো ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্য আমি নই।
এর আগে শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন জায়েদ। তখন বিদেশ থেকে কল এলেও তিনি রাজি হননি। জায়েদ বলেন, তখন বিদেশ গেলে অনেকে বলতো সমিতির নাম ভাঙিয়ে বিদেশ যাচ্ছি। এখন কাঁধে সমিতির দায়িত্ব নেই। তাই বিদেশ ট্যুরগুলো হাতছাড়া করি না। নিজের মতো করে শো করে বিদেশ ঘুরে বেড়াতে পারছি। বিভিন্ন দেশের মানুষ নতুন নতুন স্থান দেখে নিজেকে নতুনভাবে এক্সপ্লোর করছি।