এক দফার ঘোষণায় বলা হয়, সরকারি চাকরির সকল গ্রেডে কোটা বাতিল করে আইন পাশ করতে হবে। আর এই দাবি বাস্তবায়নে পূর্বের ন্যায় বাংলা ব্লকেডের নামে সব অবরোধ এবং পূর্ব ঘোষিত ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।
এক দফার ঘোষণায় বলা হয়, সরকারি চাকরির সকল গ্রেডে কোটা বাতিল করে আইন পাশ করতে হবে। আর এই দাবি বাস্তবায়নে পূর্বের ন্যায় বাংলা ব্লকেডের নামে সব অবরোধ এবং পূর্ব ঘোষিত ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।
আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়কারী নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমাদের আদালত দেখিয়ে লাভ নেই। আমরা সংবিধান মেনে কাজ করার দাবি জানাই। আমরা আশা করি প্রধানমন্ত্রী সংসদে বসে যৌক্তিক কোটা নির্ধারণ করবেন। অন্যথায় আমরা চাই শতভাগ কোটা বাস্তবায়ন করা হোক।
তিনি আরও বলেন, ‘সোমবার থেকে ধর্মঘট ও ক্লাস পরীক্ষা বর্জন চলবে। দুপুর সাড়ে ৩ টা থেকে কেন্দ্রীয় লাইবেরিতে ব্লকেট কর্মসূচি পালন করা হবে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘আইনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আমাদের সঙ্গে সংলাপ করতে চেয়েছে। আমরা আর কোনো সংলাপ করতে চাই না। আমাদের বলা হয়েছে এটি আদায়ের বিষয়। আমরা এ বিষয়ে কথা বলতে চাই না।
এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ককে আলোচনার জন্য ডেকে নিয়ে যায় পুলিশ। তারা হলেন নাহিদ হাসান, সারজিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাহ। তবে আলোচনা ছাড়াই ফিরে আসেন তারা।