এবার ইসরায়েলের বিমান অভিযানের জবাবে এবার সরাসরি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। শুক্রবার (২০ জুন) ইরান থেকে ছোড়া একগুচ্ছ মিসাইল ইসরায়েলি ভূখণ্ড লক্ষ্য করে নিক্ষেপ করা হয় বলে নিশ্চিত করেছে দেশটির
এবার ইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ইরান-ইসরায়েল সংঘাতকে ‘অকারণে সৃষ্টি হওয়া’ এবং ‘অপ্রয়োজনীয়’ বলে মন্তব্য করেন। যুক্তরাষ্ট্র যদি ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে যোগ দেয়, তাহলে পুরো অঞ্চলটির জন্য তা ‘নরক’ হয়ে উঠবে—এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন
এবার ইরান অভিযানের পর তেলআবিবের পরবর্তী টার্গেট হবে পাকিস্তানের পারমাণবিক প্রকল্প—এমন মন্তব্য করেছেন ইসরায়েলের সাবেক প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী মেইর মাসরি। সোশ্যাল হ্যান্ডেল ‘এক্স’-এ এমন মন্তব্য করেন তিনি। এর আগে, বিভিন্ন গণমাধ্যমে
এবার ইরানের নিক্ষিপ্ত ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে উল্লেখযোগ্য ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ইসরায়েলের উদ্ধারকারী বাহিনী মাগেন ডেভিড অ্যাডম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে হামলার পরবর্তী একটি ছবি প্রকাশ করেছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, একটি
এবার ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান উত্তেজনার জেরে ইরানে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট স্থগিত থাকায় সৌদি আরবের মদিনায় আটকে পড়েছেন প্রায় ১২ হাজার ৫০০ ইরানি হাজী। ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা ইরনা এ তথ্য নিশ্চিত
এবার ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের এক সপ্তাহ পূর্ণ হতে চললো আজ; তবে উত্তেজনা কমার কোনোরকম লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না এখনও। এরই মধ্যে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৬৩৯ জন নিহত হয়েছেন ইরানে;
এবার ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর কমান্ড সেন্টার, গোয়েন্দা বিভাগের সদর দপ্তর এবং সামরিক বাহিনীর গোয়েন্দা শাখার একটি শিবিরে আঘাত হেনেছে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র। বৃহস্পতিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে সামরিক হামলার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছেন, তবে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেননি বলে জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএস। খবরটি প্রথম প্রকাশ করে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল। সিবিএস জানায়, গত মঙ্গলবার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে পাল্টা সামরিক অভিযানে নজিরবিহীন হামলা চালিয়েছে ইরান। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গেল শুক্রবার (১৩ জুন) থেকে শুরু হওয়া সংঘাতে এ পর্যন্ত প্রায় ৪০০টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে তেহরানের পক্ষে এখনও শক্তভাবে দাঁড়ায়নি আরব বিশ্বের কোনো দেশ। যুদ্ধক্ষেত্রে সরাসরি সহায়তা প্রদান তো দূরের কথা, কিছু দেশ দিয়েছে নিরপেক্ষ বিবৃতি। জর্ডান, কাতারসহ কয়েকটি আরব দেশ অবশ্য ইরানে