1. [email protected] : নিউজ ডেস্কঃ : নিউজ ডেস্কঃ
  2. [email protected] : unikbd :
রবিবার, ২২শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
৮ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ,
২৫শে জিলহজ, ১৪৪৬ হিজরি
শিরোনামঃ
রাজধানীর প্রেসক্লাব এলাকা রণক্ষেত্র হিরো আলমের স্ত্রী রিয়া মনি ও ম্যাক্স অভিকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে দিলো এলাকাবাসী ইরান ও ইসরায়েল থেকে গণহারে পালাচ্ছে মার্কিন নাগরিকরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা, হোস্টেল ছাড়ার নির্দেশ ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড সঞ্জয়ের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে কাঁদলেন কারিশমা, প্রশ্ন তুললেন তসলিমা নতুন বাজারে সড়ক অবরোধ ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের, যান চলাচল বন্ধ যুদ্ধকালীন ক্ষমতা ছাড়লেন খামেনি “৩৮ শতাংশ ভোটার ধানের শীষ চেনে না”—বিএনপিকে আক্রমণে ফয়জুল করিমের তোপ অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

অস্ট্রেলিয়াকে ৫ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হলো দক্ষিণ আফ্রিকা

  • প্রকাশিতঃ শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫
আইসিসির টুর্নামেন্টে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে এসে খেই হারিয়ে ফেলে দক্ষিণ আফ্রিকা। ধারাবাহিক এসব ব্যর্থতার কারণে প্রোটিয়াদের ডাকা হয় ‘চোকার্স’ নামে। বছরের পর বছর এমন অপবাদ সহ্য করতে হয়েছে তাদের। অবশেষে স্বপ্নপূরণ হলো আফ্রিকানদের; জিতল আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম শিরোপা।
লন্ডনের বিখ্যাত লর্ডস ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় ইনিংসে জয়ের জন্য ২৮২ রানের লক্ষ্য চতুর্থ দিনের প্রথম সেশনে ছুঁয়ে ফেলে বাভুমার দল। তবে অবিশ্বাস্য কাজটি করে দিলেন এইডেন মারক্রাম নামে একটি হিমালয় পর্বত। প্রথম ইনিংসে শূন্য রানে ফেরার পর, লক্ষ্য তাড়ায় ১৪ চারে ২০৭ বলে ১৩৬ রানের ইনিংস খেলে জয় থেকে স্রেফ ৬ রান দূরে থাকতে বিদায় নেন এই ওপেনার।
লর্ডসে অনুষ্ঠিত ফাইনালের তৃতীয় দিন শেষে জয়ের সুবাস পাচ্ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ৮ উইকেট হাতে নিয়ে জয় থেকে ৬৯ রান দূরে ছিল প্রোটিয়ারা।
অস্ট্রেলিয়ার ছুঁড়ে দেওয়া ২৮২ রানের টার্গেটে তৃতীয় দিন শেষে ২ উইকেটে ২১৩ রান করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। সেঞ্চুরি তুলে ১০২ রানে অপরাজিত ছিলেন মার্করাম। তার সাথে ৬৫ রান নিয়ে দিনের খেলা শেষ করেন অধিনায়ক বাভুমা। তৃতীয় উইকেটে ২৩২ বলে ১৪৩ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়েছিলেন মার্করাম ও বাভুমা।
চতুর্থ দিনের তৃতীয় ওভারে মার্করাম ও বাভুমার জমে যাওয়া জুটি ভাঙ্গেন অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক ও পেসার প্যাট কামিন্স। উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন বাভুমা। ৫টি চারে ১৩৪ বলে ৬৬ রান করেন প্রোটিয়া অধিনায়ক। ১৪৭ রানের জুটি গড়েছেন মার্করাম ও বাভুমা।
এরপর ক্রিজে মার্করামের সঙ্গী হন ট্রিস্টান স্টাবস। জুটি গড়ার চেষ্টায় ২৪ রানে বেশি যোগ করতে পারেননি তারা। ৪৩ বলে ৮ রান করা স্টাবসকে বোল্ড করেন পেসার মিচেল স্টার্ক।
২৪১ রানে চতুর্থ ব্যাটার হিসেবে স্টাবসের আউটের পর দক্ষিণ আফ্রিকাকে জয়ের পথ সহজ করেন মার্করাম ও ডেভিড বেডিংহাম। পঞ্চম উইকেটে ৩৫ রানের জুটি গড়েন তারা। দলের জয় থেকে ৬ রান দূরে থাকতে অস্ট্রেলিয়ার পেসার জশ হ্যাজেলউডের শিকার হন মার্করাম। ১৪টি চারে ২০৭ বলে ১৩৬ রানের নান্দনিক ইনিংস খেলেন মার্করাম।
মার্করাম ফিরে যাবার পর বাকী ৬ রান তুলে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ঐতিহাসিক জয়ের স্বাদ দেন বেডিংহাম ও উইকেটরক্ষক কাইল ভেরেনি। ২৭ বছর শিরোপা জিততে না পারার অপেক্ষার অবসান হল দক্ষিণ আফ্রিকার।
বেডিংহাম ২১ ও ভেরেনি ৪ রানে অপরাজিত থাকেন। স্টার্ক ৩ উইকেট নেন। বল হাতে ২ উইকেট ও ১৩৬ রান করায় ফাইনালের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন মার্করাম।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া ২১২ এবং দক্ষিণ আফ্রিকা ১৩৮ রান করেছিল। দ্বিতীয় ইনিংসে ২০৭ রানে শেষ হয় অসিদের ইনিংস।
এই জয়ে অবশেষে নিজেদের নামের পাশে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন তকমা পেল দক্ষিণ আফ্রিকা। কারন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির মতই টেস্ট ফরম্যাটের চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্টকে বিশ্বকাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এখন পর্যন্ত ওয়ানডে বা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিততে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়ানডেতে পাঁচবার সেমিফাইনাল এবং টি-টোয়েন্টিতে একবার ফাইনাল খেলেছে তারা।
পাশাপাশি ১৯৯৮ সালের পর আইসিসির কোন ইভেন্টের শিরোপা জিতল দক্ষিণ আফ্রিকা। সর্বশেষ ১৯৯৮ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত আইসিসি নক-আউট ট্রফির (বর্তমানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নাম) শিরোপা জিতেছিল প্রোটিয়ারা। এরপর আইসিসির কোন শিরোপা জিততে না পারায় ‘চোকার’ তকমা পায়। অবশেষে ২৭ বছর পর ‘চোকার’ শব্দটা মুছতে পারল তেম্বা বাভুমার দল।
এই জয়ে অবশেষে নিজেদের নামের পাশে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন তকমা পেল দক্ষিণ আফ্রিকা। কারন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির মতই টেস্ট ফরম্যাটের চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্টকে বিশ্বকাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এখন পর্যন্ত ওয়ানডে বা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিততে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়ানডেতে পাঁচবার সেমিফাইনাল এবং টি-টোয়েন্টিতে একবার ফাইনাল খেলেছে তারা।
পাশাপাশি ১৯৯৮ সালের পর আইসিসির কোন ইভেন্টের শিরোপা জিতল দক্ষিণ আফ্রিকা। সর্বশেষ ১৯৯৮ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত আইসিসি নক-আউট ট্রফির (বর্তমানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নাম) শিরোপা জিতেছিল প্রোটিয়ারা। এরপর আইসিসির কোন শিরোপা জিততে না পারায় ‘চোকার’ তকমা পায়। অবশেষে ২৭ বছর পর ‘চোকার’ শব্দটা মুছতে পারল তেম্বা বাভুমার দল।

তারা। ৪৩ বলে ৮ রান করা স্টাবসকে বোল্ড করেন পেসার মিচেল স্টার্ক।

২৪১ রানে চতুর্থ ব্যাটার হিসেবে স্টাবসের আউটের পর দক্ষিণ আফ্রিকাকে জয়ের পথ সহজ করেন মার্করাম ও ডেভিড বেডিংহাম। পঞ্চম উইকেটে ৩৫ রানের জুটি গড়েন তারা। দলের জয় থেকে ৬ রান দূরে থাকতে অস্ট্রেলিয়ার পেসার জশ হ্যাজেলউডের শিকার হন মার্করাম। ১৪টি চারে ২০৭ বলে ১৩৬ রানের নান্দনিক ইনিংস খেলেন মার্করাম।
মার্করাম ফিরে যাবার পর বাকী ৬ রান তুলে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ঐতিহাসিক জয়ের স্বাদ দেন বেডিংহাম ও উইকেটরক্ষক কাইল ভেরেনি। ২৭ বছর শিরোপা জিততে না পারার অপেক্ষার অবসান হল দক্ষিণ আফ্রিকার।
বেডিংহাম ২১ ও ভেরেনি ৪ রানে অপরাজিত থাকেন। স্টার্ক ৩ উইকেট নেন। বল হাতে ২ উইকেট ও ১৩৬ রান করায় ফাইনালের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন মার্করাম।
প্রথম ইনিংসে অস্ট্রেলিয়া ২১২ এবং দক্ষিণ আফ্রিকা ১৩৮ রান করেছিল। দ্বিতীয় ইনিংসে ২০৭ রানে শেষ হয় অসিদের ইনিংস।
এই জয়ে অবশেষে নিজেদের নামের পাশে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন তকমা পেল দক্ষিণ আফ্রিকা। কারন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির মতই টেস্ট ফরম্যাটের চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্টকে বিশ্বকাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এখন পর্যন্ত ওয়ানডে বা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিততে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়ানডেতে পাঁচবার সেমিফাইনাল এবং টি-টোয়েন্টিতে একবার ফাইনাল খেলেছে তারা।
পাশাপাশি ১৯৯৮ সালের পর আইসিসির কোন ইভেন্টের শিরোপা জিতল দক্ষিণ আফ্রিকা। সর্বশেষ ১৯৯৮ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত আইসিসি নক-আউট ট্রফির (বর্তমানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নাম) শিরোপা জিতেছিল প্রোটিয়ারা। এরপর আইসিসির কোন শিরোপা জিততে না পারায় ‘চোকার’ তকমা পায়। অবশেষে ২৭ বছর পর ‘চোকার’ শব্দটা মুছতে পারল তেম্বা বাভুমার দল।
এই জয়ে অবশেষে নিজেদের নামের পাশে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন তকমা পেল দক্ষিণ আফ্রিকা। কারন ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির মতই টেস্ট ফরম্যাটের চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্টকে বিশ্বকাপ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এখন পর্যন্ত ওয়ানডে বা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জিততে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। ওয়ানডেতে পাঁচবার সেমিফাইনাল এবং টি-টোয়েন্টিতে একবার ফাইনাল খেলেছে তারা।
পাশাপাশি ১৯৯৮ সালের পর আইসিসির কোন ইভেন্টের শিরোপা জিতল দক্ষিণ আফ্রিকা। সর্বশেষ ১৯৯৮ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত আইসিসি নক-আউট ট্রফির (বর্তমানে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নাম) শিরোপা জিতেছিল প্রোটিয়ারা। এরপর আইসিসির কোন শিরোপা জিততে না পারায় ‘চোকার’ তকমা পায়। অবশেষে ২৭ বছর পর ‘চোকার’ শব্দটা মুছতে পারল তেম্বা বাভুমার দল।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
অস্ট্রেলিয়া ১ম ইনিংস: ২১২
দক্ষিণ আফ্রিকা ১ম ইনিংস: ১৩৮
অস্ট্রেলিয়া ২য় ইনিংস: ২০৭
দক্ষিণ আফ্রিকা ২য় ইনিংস: (লক্ষ‍্য ২৮২) ৮৩.৪ ওভারে ২৮২/৫ (মার্করাম ১৩৬, বাভুমা ৬৬, স্টাবস ৮, বেডিংহ্যাম ২১*, ভেরেইনা ৪*; স্টার্ক ১৪.৪-১-৬৬-৩, হেইজেলউড ১৯-২-৫৮-১, কামিন্স ১৭-০-৫৯-১, লায়ন ২৬-৪-৬৬-০, ওয়েবস্টার ৫-০-১৩-০, হেড ২-০-৮-০)
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ৫ উইকেটে জিতে চ্যাম্পিয়ন
ম্যান অব দা ম্যাচ: এইডেন মার্করাম

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৪
Developed By UNIK BD