অনেককে দেখা যায়, কেবল দুজন মানুষ সাক্ষী রেখে গোপনে বিয়ে করে নেন। পরিবার, সমাজ কিংবা আশেপাশের কোনো মানুষকে বিয়ের কথা জানানো প্রয়োজন মনে করেন না। বিয়ের কয়েক বছর পর সন্তান
সংযমের মাস রমজান। রোজার অন্যতম আকর্ষণ হলো সারাদিন রোজা রাখা এবং দিনের শেষে ইফতার করা। ইফতারের পর শরীরে শক্তি ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তবে অনেক ক্ষেত্রে ইফতার, ইফতার পরবর্তী খাবার
মুসলিম সমাজে সেহরি খেয়ে রোজা শুরু এবং ইফতার করে রোজা শেষ করার প্রচলন রয়েছে। রোজার জন্য সেহরি ও ইফতার খাওয়া সুন্নত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘রোজাদারের জন্য দুটি
জুমার দিন যেসব আমল গুরুত্ব দিয়ে করবেন জুমার দিন বা শুক্রবার সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। এই দিনের মর্যাদা ও তাৎপর্য অনেক বেশি। ফজিলতের কারণে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে। জুমার
ইফতার-সেহরি যা খাবেন ইফতারের প্রথম খাবার হওয়া উচিত পানীয়। পানীয় নির্বাচনে সতর্ক হতে হবে। আমরা সাধারণত ইফতারে নানা ধরনের শরবত পান করে থাকি। এসব শরবতে থাকে চিনি এবং নানান প্যাকেটজাত
যুগে যুগে বিভিন্ন নবি-রাসূলদের যুগে রোজা ফরজ ছিল। উম্মতে মুহাম্মাদির ওপর এরই ধারাবাহিকতায় রোজা ফরজ করা হয়েছে। রোজা হলো নিয়তের সঙ্গে সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার ও স্ত্রী সহবাস
পবিত্র রমজান মাসে রোজা পালন মুসলমানদের জন্য একটি ফরজ ইবাদত। এই সময়ে নিজের সুস্থতা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ অসুস্থ হলে রোজা রাখা কষ্টকর হয়ে যাবে। যেহেতু এই এক মাসের খাদ্যাভ্যাস
মুমিন জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার রমজান। আত্মশুদ্ধি ও আত্মসংযমের মাধ্যমে আত্ম উন্নয়নের চেতনায় জীবনের কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তনের জন্য করুণাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে রহমতের অফুরান ভান্ডার নিয়ে আসে রমজান। প্রিয় নবি (সা.) এ
মুসলিম উম্মাহর কাছে রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের অমিয় বার্তা নিয়ে ফের এসেছে পবিত্র মাহে রমজান। পবিত্র মাহে রমজানের প্রথম তারাবিতে রাজধানীসহ সারাদেশের মসজিদগুলোয় মুসল্লিদের ঢল নেমেছে। বিশেষ করে জাতীয় মসজিদ
ইসলামের ইবাদতগুলো চাঁদ দেখার সঙ্গে সম্পৃক্ত। পবিত্র রমজান মাসের রোজা প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে রোজা রাখে। ’ (সুরা বাকারা, আয়াত