জুমার দিনের গুরুত্ব অপরিসীম। জুমার দিন মুসলমানদের সাপ্তাহিক ঈদ। জুমার গুরুত্ব ও তাৎপর্য এত বেশি যে কোরআনে ‘জুমা’ নামে একটি স্বতন্ত্র সুরা নাজিল করা হয়েছে। কোরআনের সুরা জুমায় ইরশাদ হয়েছে
পবিত্র কোরআনে খোদ মহান রব ঘোষণা দিয়েছেন, ‘হে নবী আপনি তাদের বলে দিন- যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসো, তাহলে আমার অনুসরণ করো, আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করে দেবেন।
তথ্য-প্রযুক্তির অবাধ প্রবাহ মানুষের পারস্পরিক যোগাযোগ সহজ করেছে। এখন পৃথিবীর এক প্রান্তের মানুষ অন্য প্রান্তের চেনাজানা আপনজন বা অপরিচিত কোনো মানুষের সঙ্গে ভাবের আদান-প্রদান ও তথ্যের বিনিময় করতে পারে খুব
আল্লাহ তায়ালা রাহমাতুল্লিল আলামিন হিসেবে ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের ১২ রবিউল আউয়াল সোমবার সুবহে সাদিকের সময়ে প্রিয় নবীজি হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ পৃথিবীতে শুভাগমন করেছেন, মুমিন মুসলমানদের এ আনন্দই হলো
জুমার দিন বা শুক্রবার সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। এই দিনের মর্যাদা ও তাৎপর্য অনেক বেশি। ফজিলতের কারণে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে। জুমার দিনের ফজিলত সম্পর্কে বহু হাদিস বর্ণিত হয়েছে। আল্লাহর
ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে মসজিদগুলোতে দান করা টাকা বন্যাকবলিত মানুষের সহায়তা হিসেবে দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ। তিনি বলেন, ইসলামি শরীয়তে দৃষ্টিতে কোনো
তাহাজ্জুদ নামাজ একটি নফল ইবাদত। তবে এটি নফল ইবাদতগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি ইবাদত। তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার জন্য গভীর রাতে ঘুম থেকে জাগতে হয়, এজন্য তাহাজ্জুদ নামাজের সওয়াব ও ফজিলত অনেক
জিকির শব্দের অর্থ স্মরণ করা, কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা। অর্থাৎ নেয়ামতের কৃতজ্ঞতা প্রকাশের উদ্দেশ্যে সবসময় মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তাআলাকে স্মরণ করা, তার আনুগত্য করা। জিকির এমন ইবাদত যার কোনো সময়,
অন্যান্য বৈশিষ্ট্যের মতো কোরআন তিলাওয়াতেও নবীজি (সা.) ছিলেন অনন্য। তাঁর তিলাওয়াত ছিল আদর্শ তিলাওয়াতের পরিমাপক। মহানবী (সা.)-এর তিলাওয়াতের বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় এটাই তিলাওয়াতকারীর জন্য সর্বোত্তম নমুনা। নিচে এ
ইহজগতে মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু শয়তান। সে সর্বদা ফাঁদ পেতে বসে থাকে মানুষকে ধোঁকা দেওয়ার জন্য। মানুষকে পাপাচারে লিপ্ত করতে সব সময় ফাঁদ পেতে বসে থাকে সে। আদম সৃষ্টির পর