ইসলামের প্রচার-প্রসার ও ইসলামের বিধি-বিধান প্রতিষ্ঠায় হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর পর সাহাবিদের অবদান সবচেয়ে বেশি। আল্লাহতায়ালা তাদের সচ্চরিত্র সম্পর্কে পবিত্র কোরআনের আয়াত নাজিল করে তাদের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করেছেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘মুহাজির ও আনসারগণের
ইতিকাফ শুধু পুরুষের জন্য নয়। নারীদের জন্যও ইতিকাফের বিধান রয়েছে। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুল (সা.) মৃত্যু পর্যন্ত রমজানের শেষ দশকে ইতিকাফ করেছেন। তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রীরাও ইতিকাফ করেছেন’ (বুখারি
পবিত্র রমজানে এ বছর বাংলাদেশে ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা ও সর্বোচ্চ ২ হাজার ৯৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর (২০২৩) সর্বোচ্চ ফিতরা ২ হাজার ৬৪০ টাকা, তবে
রাসুল (সা.) সবসময় উম্মতের নাজাতের চিন্তায় থাকতেন। তাদের সওয়াবের পাল্লা কীভাবে ভারী হয়, সে কথা উপায় জানাতেন। এক হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, হযরত সালমান (রা.) সূত্রে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা
মুসলিম উম্মাহর দ্বিতীয় পবিত্র স্থান মদিনার মসজিদে নববিতে দিনে ১১৫ টন রোগ-জীবাণুমুক্তকরণ পদার্থ ব্যবহার করে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা হয়। সেখানে ৩০ টন পারফিউম ছড়িয়ে দেওয়া হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ
রোজা ইসলামের অন্যতম বিধান। রোজা পালনকারীদের জন্য অনেক সওয়াব ও পুরস্কারের ঘোষণা রয়েছে কোরআন ও হাদিসে। আরবি বর্ষপূঞ্জির ৯ম মাস তথা রমজানে রোজা রাখা ফরজ। বাকি ১১ মাস সুন্নত-মুস্তাহাব ও
অনেককে দেখা যায়, কেবল দুজন মানুষ সাক্ষী রেখে গোপনে বিয়ে করে নেন। পরিবার, সমাজ কিংবা আশেপাশের কোনো মানুষকে বিয়ের কথা জানানো প্রয়োজন মনে করেন না। বিয়ের কয়েক বছর পর সন্তান
সংযমের মাস রমজান। রোজার অন্যতম আকর্ষণ হলো সারাদিন রোজা রাখা এবং দিনের শেষে ইফতার করা। ইফতারের পর শরীরে শক্তি ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তবে অনেক ক্ষেত্রে ইফতার, ইফতার পরবর্তী খাবার
মুসলিম সমাজে সেহরি খেয়ে রোজা শুরু এবং ইফতার করে রোজা শেষ করার প্রচলন রয়েছে। রোজার জন্য সেহরি ও ইফতার খাওয়া সুন্নত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘রোজাদারের জন্য দুটি
জুমার দিন যেসব আমল গুরুত্ব দিয়ে করবেন জুমার দিন বা শুক্রবার সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। এই দিনের মর্যাদা ও তাৎপর্য অনেক বেশি। ফজিলতের কারণে সাপ্তাহিক ঈদের দিন বলা হয়েছে। জুমার