পৃথিবী, মহাবিশ্ব ও মানব সভ্যতার যেমন একদিন সূচনা হয়েছিল তেমনি একদিন এর পরিসমাপ্তিও ঘটবে। আল্লাহর আদেশে ইসরাফিল (আ.)-এর শিঙ্গায় ফুৎকারের মাধ্যমে এক ভয়াবহ মহাপ্রলয়ের মাধ্যমে সব কিছুর সমাপ্তি হবে। সেই
তবে আকস্মিক মৃত্যু দুর্ভাগ্যজনক। কেননা এতে তওবা করার সুযোগ থাকে না। তাই হঠাৎ মৃত্যু থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার শিক্ষা দেয় ইসলাম। তাছাড়া এটি কেয়ামতের আলামতগুলোও একটি। রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ
২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক এবং শেষ নবী হযরত মুহম্মদ (সা.)-এর রওজা জিয়ারত করেছেন ১ কোটি ৬ লাখ মানুষ। এই জিয়ারতকারীদের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা
সুরা কাহফ কোরআনের ১৮তম সুরা। সুরাটি মক্কি তথা হিজরতের আগে অবতীর্ণ হয়েছে। এ সুরায় ১১০টি আয়াত ও ১২টি রুকু আছে। কাহফ শব্দের অর্থ গুহা, গর্ত ইত্যাদি। এই সুরার নাম ‘সুরাতুল কাহফ’ রাখার
সুরা কাহফ কোরআনের ১৮তম সুরা। সুরাটি মক্কি তথা হিজরতের আগে অবতীর্ণ হয়েছে। এ সুরায় ১১০টি আয়াত ও ১২টি রুকু আছে। কাহফ শব্দের অর্থ গুহা, গর্ত ইত্যাদি। এই সুরার নাম ‘সুরাতুল
যদিও দিনের শেষ ফরজ নামাজ হলো এশার নামাজ। সময়ের বিবেচনায় শেষ নামাজ হলেও তা ফজিলতের দিক থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রাসুল (সা.)
বৃষ্টির সময় বান্দার সব আমল ও দোয়া কবুল হয়। এ সময় সবাই অজু করে নামাজ পড়ে দোয়া ও আমল করবেন। বৃষ্টির দিনের রয়েছে বিশেষ ৬টি আমল। যে আমলগুলো করতেন রাসুলুল্লাহ
ইসলামের মৌলিক স্তম্ভগুলোর মধ্যে নামাজ অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইবাদত। যে পাঁচটি ভিত্তির ওপর ইসলাম দাঁড়িয়ে আছে এর মধ্যে নামাজ দ্বিতীয়। নামাজ ছাড়া ইসলামের মৌলিকত্ব অসম্ভব। ঈমানের পর ইসলামে নামাজের চেয়ে অধিক
জুমার দিনের গুরুত্ব অপরিসীম। জুমার দিন মুসলমানদের সাপ্তাহিক ঈদ। জুমার গুরুত্ব ও তাৎপর্য এত বেশি যে কোরআনে ‘জুমা’ নামে একটি স্বতন্ত্র সুরা নাজিল করা হয়েছে। কোরআনের সুরা জুমায় ইরশাদ হয়েছে
পবিত্র কোরআনে খোদ মহান রব ঘোষণা দিয়েছেন, ‘হে নবী আপনি তাদের বলে দিন- যদি তোমরা আল্লাহকে ভালোবাসো, তাহলে আমার অনুসরণ করো, আল্লাহ তোমাদের ভালোবাসবেন এবং তোমাদের পাপসমূহ ক্ষমা করে দেবেন।