যদিও জুমার দিন আল্লাহর দেওয়া দিনগুলোর মধ্যে শ্রেষ্ঠ। সপ্তাহের ঈদের দিন শুক্রবার। ইসলামে এ দিনের মর্যাদা রয়েছে। সব দিনের মধ্যে জুমাবারকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছেন মহান আল্লাহ। কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন ,
মসজিদ শুধু আল্লাহর জন্য, সেই মসজিদে আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো ইবাদত করতে নিষেধ করে একটি আয়াতে আল্লাহ তাআলা বলেছেন, নিশ্চয় মসজিদগুলো শুধু আল্লাহর জন্য, কাজেই তোমরা আল্লাহর সঙ্গে অন্য কাউকে
যদিও নফল নামাজের মধ্যে সবচেয়ে ফজিলত ও মর্যাদাপূর্ণ নামাজ তাহাজ্জুদ। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ হওয়ার আগে রাসুল (সা.)-এর জন্য তাহাজ্জুদ আদায় আবশ্যক ছিল। তিনি এ নামাজ নিয়মিত আদায় করতেন। কখনো কাজা
ভারতকে উদ্দেশ্য করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জমি আমরা কাউকে দেব না। কোনো আগ্রাসন সহ্য করব না। আজ শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) সকালে
যে সূরা দিয়ে পবিত্র কোরআনে কারিম শুরু করা হয়েছে তার প্রসিদ্ধ নাম সূরাতুল ফাতিহা। ফাতিহা আরবি শব্দ, অর্থ সূচনা। এটা শুধুমাত্র কোরআন লেখার সূচনা নয় বরং নামাজে কেরাত পাঠের সূচনাও
যদিও আল্লাহর তাসবিহ বা প্রশংসামূলক বাক্য পড়ার ফজিলত অনেক বেশি। কিন্তু এসব তাসবিহ (সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার) পড়ার সময় আঙুল বা আঙুলের কর গুনে গুনে পড়ার কি বিশেষ কোনো
পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘তারা (মুমিনরা) কোনো মুসিবতে আক্রান্ত হলে বলে ‘ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন’ (আমরা আল্লাহর এবং নিশ্চয় আল্লাহর কাছেই ফিরে যাব)।’ (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৫৬) একজন মুমিনের
যদি কোনো ব্যক্তি ইসলামের নির্দেশিত পদ্ধতিতে ঘুমায়, তার ঘুমও ইবাদতে পরিণত হয়। সকালে ঘুম থেকে উঠে মুমিনের করণীয় হলো— * ঘুম থেকে উঠে সর্বপ্রথম করণীয় হলো, হাত দিয়ে চেহারা থেকে
পৃথিবী, মহাবিশ্ব ও মানব সভ্যতার যেমন একদিন সূচনা হয়েছিল তেমনি একদিন এর পরিসমাপ্তিও ঘটবে। আল্লাহর আদেশে ইসরাফিল (আ.)-এর শিঙ্গায় ফুৎকারের মাধ্যমে এক ভয়াবহ মহাপ্রলয়ের মাধ্যমে সব কিছুর সমাপ্তি হবে। সেই
তবে আকস্মিক মৃত্যু দুর্ভাগ্যজনক। কেননা এতে তওবা করার সুযোগ থাকে না। তাই হঠাৎ মৃত্যু থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার শিক্ষা দেয় ইসলাম। তাছাড়া এটি কেয়ামতের আলামতগুলোও একটি। রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ